শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
খেজুর সুস্বাদু ও পুষ্টি সমৃদ্ধ একটি ফল। খেজুর শরীরে এনার্জির ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে। ফলে রমজান মাসে বেশি খেজুর খাওয়া হয়। তবে খেজুর সারা বছর খাওয়া যায়। খেজুর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তবে শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা অনেক যা অনেকেই জানে না। তাই শুকনো খেজুর খেলে কি কি উপকার পাওয়া যাবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেল টি পড়ুন।
খেজুর খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ভালো হয়, স্মৃতিশক্তি ও যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, শারীরিক ও মানসিক শক্তি ও হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত খেজুর খেলে কিডনি ও পেটের সমস্যা হয়। খেজুরের আরও এমন গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ভূমিকা
শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা অনেক। খেজুর খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়, বীর্য ঘন হয়, রক্তস্বল্পতা দূর করে এবং রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখে। খেজুর শারীরিক ও মানসিক শক্তি, যৌন শক্তি ও শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। খেজুর খেলে শরীরে ওজনের মাত্রা বজায় থাকে এবং খিদে মন্দা দূর করে খাবারের রুচি বৃদ্ধি করে। খেজুর খেলে ভালো কোলেস্টরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং চুল মজবুত হয়। আবার অতিরিক্ত খেজুর খেলে কিডনির কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়, ওজন বৃদ্ধি পায়, পেটের নানাবিদ সমস্যা হয়।
পুরুষদের জন্য খেজুরের উপকারিতা
পুরুষদের জন্য খেজুরের উপকারিতা অনেক। খেজুরে অনেক ভিটামিন ও পুষ্টি পাওয়া যায়, যা পুরুষের শারীরিক ও মানসিক শক্তি, যৌনক্ষমতা , কর্মশক্তি বৃদ্ধি করে। কাজের ও মানসিক চাপ শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। ফলে অনেকেই যৌনশক্তির অভাবে ভোগেন। নিয়মিত শুকনো খেজুর খেলে যৌনক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। অনেকের বীর্য পাতলা হয়। তারা নিয়মিত খেজুর খেলে বীর্যের ঘনত্ব বৃদ্ধি পাবে।
খেজুরে উপস্থিত খাদ্য-আঁশ হজম শক্তি বৃদ্ধি করে যৌন স্বাস্থ্যকে সুপ্রভাবিত করে। নিয়মিত খেজুর খেলে স্মরণশক্তি বৃদ্ধিপায়, ঘুম ভালো হয়, ক্লান্তি দূর হয়, স্নায়ু ভালো থাকে। ফলে যৌনক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত খেজুর খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় থাকে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে শরীর ও সুস্থ থাকে। এতে করে যৌনসম্পর্কের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পায়।
বাড়তি ওজন যৌনসম্পর্কের ক্ষেত্রে বড় সমস্যা। নিয়মিত খেজুর খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকে, রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ে, যা পুরুষের যৌনশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। খেজুরে জিঙ্ক থাকে, যা শুক্রাণু উৎপাদন করতে সাহায্য করে। এছাড়াও খেজুরে পটাশিয়াম, ভিটামিন-বি৬ ও খনিজ পাওয়া যায়। এই উপাদান গুলো শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে।
যৌন স্বাস্থ্যের উপর অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এর খারাপ প্রভাবের কারণে শুক্রাণুর উৎপাদন কমে যায়। খেজুরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে। খেজুর খেলে সেক্স ড্রাইভ বৃদ্ধি পায়। পুরুষ ও নারী উভয়েরই বয়স বাড়ার সাথে সাথে যৌন ইচ্ছা কমে যায়। নিয়মিত খেজুর খেলে যৌনসম্পর্কের প্রতি ইচ্ছা বৃদ্ধি পায়। খেজুরে অনেক পুষ্টি উপাদান থাকে, যা দ্রুত বীর্যপাত হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।
খেজুর খেলে কি বীর্য ঘন হয়
প্রতিদিন খেজুর খেলে বীর্য অবশ্যই ঘন হয়। নিয়মিত খেজুর ও দুধ খেলে যৌনশক্তি বৃদ্ধি পায়, বীর্য ঘন হয় এবং শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম ও বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা পুরুষের যৌনক্ষমতা বৃদ্ধি করে। অনেকের বীর্য পাতলা হয়। নিয়মিত খেজুর খেলে বীর্য ঘন হয়ে যায়। এছাড়াও খেজুরের হালুয়ার ও মাখনের সাথে খেজুর খেলে যৌনশক্তি বৃদ্ধি পায় ও বীর্য ঘন হয়।
খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়, যা হাড় গঠন ও হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে ব্যায়াম করার আগে খেজুর খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়। ব্যায়ামের সময় শরীর অনেক দূর্বল হয়ে যায়। তাই ব্যায়ামের ৩০-৪০ মিনিট আগে কয়েকটি খেজুর খেলে শরীরের কার্বোহাইড্রেড ধীরে ধীরে নিঃসৃত হয়। ফলে শরীরে ক্লান্তিবোধ আসে না।
এছাড়াও পেটের দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যেতে সাহায্য করে। খেজুরে কোলেস্টেরল ও বাড়তি চর্বি থাকে না, তাই ওজন কমাতেও সাহায্য করে। খালি পেটে খেজুর খেলে অনেক শক্তি পাওয়া যায়। খেজুর ও দুধ একসাথে ফুটিয়ে নিয়মিত খালি পেটে খেলে ঘুমের সমস্যা ও রক্তস্বল্পতা দূর হয়।
খালি পেটে খেজুর খাওয়ার অপকারিতা
নিয়ম অনুযায়ী খেজুর খেলে কোনো অসুবিধা নেই। খালি পেটে অতিরিক্ত খেজুর খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। পেট খারাপ ও হজমের সমস্যাও হতে পারে। যাদের শারীরিক সমস্যা আছে তারা যদি অতিরিক্ত খেজুর খায় তবে শরীরে নানাবিদ সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেক সময় অতিরিক্ত খেজুর খাওয়ার ফলে অনেকের কিডনিরও সমস্যা দেখা দেয়।
সকালে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
প্রতিদিন সকালে খেজুর খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। প্রতিদিন সকালে খেজুর খেলে সারাদিনের কাজের জন্য অনেক শক্তি পাওয়া যায় । সকাল থেকে শুরু করে সারাদিন কাজ করতে হয়। ফলে অনেক সময় শরীরে ক্লান্তি চলে আসে। প্রতিদিন সকালে খেজুর খেলে কার্বোহাইড্রেড ধীরে ধীরে নিঃসৃত হয়, ফলে শক্তিও কম ব্যয় হয় এবং শরীরে ক্লান্তি ভাবও আসে না। ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত সকালে খেজুর খেলে তাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ক্য়ালসিয়াম পাওয়া যায়। এই ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে ও হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে ব্যায়াম করার ২-৩ টা খেজুর খেলে সুন্দর দেহ গঠন করা যায়। ওজন কমানো যায় এবং অনেক শক্তি পাওয়া যায়। রাতে ঘুমানোর আগে গ্লাসে খেজুর ভিজিয়ে রেখে সকালে পানিসহ খেজুর খেলে খাদ্য পরিপাক, হার্টের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
শুকনো খেজুর ও নরমাল খেজুরের গুণাবলী প্রায় একই রকম। শুকনো খেজুরে ভিটামিন, আঁশ, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়াম ও জিংক থাকে, যা স্বাস্থ্য ভালো রাখতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুকনো খেজুর খেলে যাদের হার্টের সমস্যা আছে তারা হার্টের সমস্যা থেকে অনেক আরাম পায়। যাদের খাবার হজমে সমস্যা হয় তারা শুকনো খেজুর খেতে পারেন। কারণ শুকনো খেজুরে অনেক আঁশ ও ফাইবার থাকে, হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
শুকনো খেজুর খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। যাদের চোখের সমস্যা আছে তারা নিয়মিত শুকনো খেজুর খেতে পারেন। কারণ শুকনো খেজুর রাতকানা সহ চোখের নানা সমস্যা দূর করে থাকে। শুকনো খেজুর খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং রক্তস্বল্পতা দূর হয়।
খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
খেজুরে আয়রন, পটাশিয়াম, খনিজ, ক্যালসিয়াম, চিনি, ভিটামিন ইত্য়াদি সহ আরও অনেক উপকারি উপাদান পাওয়া যায়, যা খেজুরকে নিরাময় শক্তিতে পরিণত করেছে। খেজুরে প্রাকৃতিক শর্করা থাকে, যা শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। গর্ভবতী মায়েদের জন্য খেজুর খাওয়া অত্যান্ত জরুলি। কারণ এই সময় তাদের শরীর অনেক দূর্বল থাকে এবং তাদের অনেক শক্তির প্রয়োজন হয়। সন্তান ডেলিভারির সময় মায়েদের অতিরিক্ত রক্তচাপ কমাতেও খেজুর বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
খেজুর স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। খেজুরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ড থাকে, যা ক্যানসার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ইত্যাদি সহ আরও অনেক দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা স্থির রাখে এবং হাড়কে মজবুত ও হাড়ের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও অল্প পরিমাণে সোডিয়াম পাওয়া যায়, যা দেহে উচ্চ রক্তচাপ কমায়, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। খেজুর খেলে পেটের ক্যানসার ও আলসার রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। খেজুর খেলে শুক্রাণু ঘন এবং বৃদ্ধি পায়। খেজুর খেলে শরীরের দূর্বলতা দূর হয়, হৃদপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
খেজুরে ভিটামিন, খনিজ সহ আরও অনেক পুষ্টি উপাদান থাকে, যা স্নায়ুর কার্যকারিতা, রক্ত সঞ্চালন, হরমোন নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি করে যৌন স্বাস্থ্যকে উন্নত করে। খেজুরে ফাইবার থাকে, যা হজমে সাহায্য করার পাশাপাশি ওজন নিয়ন্ত্রণ করে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। খেজুর খেলে অনিদ্রা, মানসিক চাপ, বিষন্নতা, উদ্বেগ ইত্যাদি সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
খেজুর খেলে দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং রাতকানা ও রক্তস্বল্পতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। খেজুরে ভিটামিন সি ও ভিটামিন ডি পাওয়া যায়, যা ত্বককে সুস্থ ও নরম রাখতে সাহায্য করে। খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়, যা চুলকে মজবুত করতে সাহায্য করে। খেজুর খেলে এজমা, কফ, শুষ্ক কাঁশি, গ্য়াস ইত্যাদি ভালো হয়।
খেজুর খাওয়ার অপকারিতা
খেজুর খাওয়ার তেমন কোনো অপকারিতা নেই। তবে যাদের শারীরিক সমস্যা আছে তারা যদি অতিরিক্ত খেজুর খায় তবে নানাবিদ সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত খেজুর খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। এছাড়াও অতিরিক্ত খেজুর খাওয়ার ফলে হজম ও পেট খারাপ ও হতে পারে। অতিরিক্ত খেজুর খেলে মানুষের কিডনির সমস্যা দেখা নিতে পারে। কারণ খেজুরে পটাশিয়াম থাকে, যা কিডনির সমস্যা করে।
খেজুর খাওয়ার নিয়ম
খেজুরের উপকারিতা আমরা সবাই জানি। কিন্তু কিভাবে এবং কখন খেজুর খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায় তা জানি না। শুকনো খেজুর খাওয়ার থেকে খেজুর ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রেখে সকালে ঘুম থেকে উঠে পানিসহ খেজুর খেলে হার্টের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
অনেক সময় শারীরিক ও অন্যান্য কাজের চাপে শরীর দূর্বল হয়ে যায়। এসময় কয়েকটি খেজুর খেলে শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। আবার অনেক সময় সুগার লো হয়ে শরীরে জটিলতা দেখা দেয়। এমন পরিস্থিতিতে চিনি খাওয়ার পরিবর্তে খেজুর খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। দুধ ও খেজুর একসাথে ফুটিয়ে খালি পেটে খেলে রক্তস্বল্পতা ও ঘুমের সমস্যা দূর হয়।
ব্যায়াম বা অন্য কাজ করার সময় ঘামের মাধ্যমে আমাদের শরীর থেকে অনেক প্রয়োজনীয় উপাদান বের হয়ে যায়। ফলে শরীরে ক্লান্তি ভাব চলে আসে। তাই কাজ শুরু করার আগে যদি কয়েকটি খেজুর খাওয়া যায় তবে কার্বোহাইড্রেড ধীরে ধীরে নিঃসৃত হবে। অতএব শক্তিও কম ব্যয় হবে ফলে শরীরে ক্লান্তিও আসবে না।
মরিয়ম খেজুরের উপকারিতা
খেজুরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মরিয়ম খেজুর উপকারি ও পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। তাই রমজান মাসে সারাদিন সিয়াম পালনের পর অধিকাংশ মানুষ মরিয়ম খেজুর খায়। মহানবি হযরত মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) প্রতিদিন নিজে খেজুর খেতেন এবং অন্য়কে খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিতেন। কারণ খেজুর খেলে বিভিন্ন রোগ-বালাই, বিষাক্ত জিনিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। গবেষকদের মতে, শুকনো খেজুরের মধ্য়ে মরিয়ম খেজুর সবচেয়ে বেশি উপকারি ও পুষ্টিগুণ সম্পন্ন।
লেখকের মন্তব্য
খেজুর একটি উপকারি ফল। এই আর্টিকেলে শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ছাড়াও কেমন ও কিভাবে খেতে হবে এ সব বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আলোচনা থেকে বুঝা যাচ্ছে, প্রত্যেকের নিয়মিত খেজুর খাওয়া প্রয়োজন। আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন। পুষ্টিগুণে সম্পন্ন এই ফল বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পেতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা বন্ধুদেরকে জানাতে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।